ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের নবনিযুক্ত ডেপুটি চিফ অব মিশন মেগান বোল্ডিন এবং পলিটিক্যাল-ইকোনোমিক কাউন্সেলর এরিক গিলানকে সংবর্ধনা দিয়েছে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম)। বুধবার (২৩ অক্টোবর, ২০২৪) বনানীর শেরাটন হোটেলে এ সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ উপলক্ষে অ্যামচেম সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদ, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরা এবং অ্যামচেম সদস্যরা বাংলাদেশে তাদের নতুন নিয়োগে উভয়কে স্বাগত জানান।
স্বাগত বক্তৃতায়, আমচাম প্রেসিডেন্ট উল্লেখ করেছেন যে তারা বিপ্লবের ঠিক পরেই মার্কিন দূতাবাসে যোগ দিয়েছিলেন, আমাদের ইতিহাসের একটি সংজ্ঞায়িত মুহূর্ত, যা ঐক্য, স্বচ্ছতা এবং অগ্রগতির যৌথ স্বপ্ন দ্বারা চালিত হয়েছিল।
অ্যামচেম সভাপতি আরও উল্লেখ করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসায়িক সম্পর্ক (বাণিজ্য, নতুন বিনিয়োগ) বিগত বছরগুলোতে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
নবনিযুক্ত ডেপুটি চিফ অব মিশন মেগান বোল্ডিন বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধির জন্য অ্যামচেমের সঙ্গে কাজ করার দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন। মার্কিন দূতাবাসের চার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স হেলেন লাফেভ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অ্যামচেমের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা, বিদেশি বিশিষ্ট ব্যক্তিরা, ব্যবসায়িক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অ্যামচেম ট্রেজারার আল-মামুন এম রাসেল অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- অ্যামচেমের সাবেক ভাইস-প্রেসিডেন্ট ও মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল, অ্যামচেম ইসি সদস্য মির্জা সজিব রায়হান, অ্যামচেমের সাবেক প্রেসিডেন্ট মো. নুরুল ইসলাম, অ্যামচেম প্রেসিডেন্ট সৈয়দ এরশাদ আহমেদ, অ্যামচেমের সাবেক প্রেসিডেন্ট ফরেস্ট কুকসন, অ্যামচেম ইসি সদস্য আবু মুহাম্মদ রাশেদ মুজিব নোমান ও মো. মঈনুল হক, মার্কিন দূতাবাসের কমার্সিয়াল কাউন্সেলর জন ফে এবং ইকোনোমিক অফিসার জেমস গার্ডেনিয়ার।